যে কোন ধরনের মাটিতে স্ট্রবেরী চাষ করা যাবে তবে বেলে-দোআশ মাটি স্ট্রবেরী চাষের জন্য সবচেয়ে ভাল হয়।বেগুন জাতীয় ফসল চাষের পর স্ট্রবেরী চাষের জন্য নির্বাচিত জমি অবশ্যই শোধন করতে হবে। বাংলাদেশের বেশীর ভাগ জমিতে বছর জুড়ে কোন না কোন ফসলের চাষ হয়। এর ফলে নানা ধরনের রোগ জীবানু দ্বারা জমি সংক্রামিত হয় । মাটি শোধনের জন্য বিভিন্ন ধরনের সার ব্যবহার করতে হয় যেমন: মিথাইল ব্রোমাইড ও ক্লোরোপিকরিন, ব্লিচিং পাউটার, ভরলেক্স, ভাপাম ইত্যাদি।
ছাদের বাগানে স্ট্রবেরি জন্মানো একটি ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতা হতে পারে এবং এগুলি কন্টেইনার বাগান করার জন্য উপযুক্ত। আপনার ছাদে স্ট্রবেরি বাড়াতে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এখানে একটি ধাপে ধাপে নির্দেশিকা রয়েছে:
The region’s neat weather and suited topography help strawberry production. Farmers in Nainital and nearby areas have productively established strawberry farms.
হামিদুল্লাহ মিয়া মার্কেট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘একদিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বেশ ভালো, তার ওপর বেচাকেনা আগের তুলনায় কম। তাই পাইকারি বাজারে পণ্যটির দাম কমতে শুরু করেছে। এখন ভারত থেকে পেঁয়াজ না আনলেও চলবে। আমাদের দেশি পেঁয়াজের ওপর আগামী দুই মাস নির্ভর করা যাবে। খুচরা ব্যবসায়ীরা হয়তো বাড়তি দরে বিক্রি করছেন।’
জানা যায়, হিমেল পড়াশোনা শেষ করে দীর্ঘদিন ধরে বেকার ঘুরছিল। করোনার সময় ইউটিউব দেখে বাড়ির ছাদ বাগানে দেশি বিদেশি প্রজাতির বিভিন্ন ফলের বাগান করার পরিকল্পনা করে সে। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ফলের চারা সংগ্রহ শুরু করে। বর্তমানে তার বাগানে দেশি-বিদেশি প্রায় ৪০ প্রজাতির ফল গাছ রয়েছে।
স্ট্রবেরির বাগান দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ। তারা গাছ থেকে স্ট্রবেরি নিজ হাতে ছিড়ে খাচ্ছেন। অনেকেই এখন স্ট্রবেরির চাষ করার কথাও ভাবছেন।
স্ট্রবেরি চাষ করে সফলতা অর্জন করেছেন শ্রীপুরের গোদারচালা গ্রামের আকবর আলীর ছেলে তোফায়েল website আহমেদ (২৮)। তিনি বলেন, টিস্যু কালচার ল্যাব থেকে মাদার গাছ কিনে চারা তৈরি করেছেন। এ চারা তিনি জমিতে রোপণ করেন এবং অন্যদের কাছেও চারা বিক্রি করে থাকেন। প্রথম তিনি মাদার গাছ ৪০ টাকা করে কেনেন। পরে মাদার গাছ থেকে যে চারা উৎপাদন হয় তা নিজের চাহিদা মেটানো পর কৃষকদের কাছে ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি করেন।
ফুল জাতীয় : গোলাপ, বেলী, টগর, জুঁই, গন্ধরাজ, জবা, টিকোমা, জারবেরা, বাগান বিলাস ও বিভিন্ন মৌসুমি ফুল।
ফুরানিওল, এটি স্ট্রবেরির সুগন্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। স্ট্রবেরির গন্ধ এবং সুগন্ধি এমন যে এটি বৈশিষ্ট্যগতভাবেই ভোক্তাদের কাছে আকর্ষণীয়।[৫৪][৫৫][৫৬] এগুলি বিভিন্ন খাবার, পানীয়, মিষ্টান্ন, সুগন্ধি এবং প্রসাধনী সহ বিস্তৃতভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।[৫৭][৫৮]
এক নার্সারিতে উন্নত প্রজাতির স্ট্রবেরির চারা পাওয়া যায়। যার ফলনও বেশ ভাল। শীতে টবে স্ট্রবেরির চারা লাগালে মোটামুটি মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত ফলন পাবেন। সঠিক পদ্ধতি মেনে চাষ করলে এক একটি গাছ থেকে গড়ে ৪০০-৫০০ গ্রাম পর্যন্ত স্ট্রবেরি পাওয়া সম্ভব।
Industry Accessibility and Certification: To export strawberries from India, exporters ought to adjust to the phytosanitary demands and polices of your importing countries.
সাদা স্ট্রবেরি ফলে ফ্রা এ১ না থাকার কারণে, স্ট্রবেরিতে এলার্জি রয়েছে এমন ব্যক্তিদের জন্য একটি বিকল্প হতে পারে। যেহেতু এতে লাল রঙের অ্যান্থোসায়ানিন সংশ্লেষণ দ্বারা স্বাভাবিকভাবে পাকানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন নেই, তাই এগুলো অন্যান্য প্রজাতির পরিপক্ক বেরির মতো লাল হয় না। এগুলো পাকলে সাদা, ফ্যাকাশে হলুদ বা "সোনালী" থাকে, অপরিণত বেরির মত দেখায়; এছাড়াও এগুলো পাখিদের কাছে কম আকর্ষণীয় হওয়ায় সুবিধা পাওয়া যায়। 'সোফার' নামে একটি কার্যত এলার্জিমুক্ত প্রজাতি পাওয়া যায়।[৬৮][৬৯] চিত্রসংগ্রহ[সম্পাদনা]
বাগান বিষয়ক তথ্যাবলি মাটি আদর্শ মাটির বৈশিষ্ট